প্রশ্ন : কিভাবে বুঝবো, আমি সেক্সের জন্য প্রস্তুত কি না?
উত্তর : তোমার বয়ফ্রেন্ডকে জিজ্ঞেস করে দ্যাখো। এ ব্যাপারে ছেলেরা বেশ বুঝদার। ও-ই জানবে তুমি প্রস্তুত কি না।
প্রশ্ন : প্রথম ডেট এ গিয়েই কি সেক্স করা উচিত?
উত্তর : অবশ্যই উচিত। কেন নয়? পারলে তার আগেই করা উচিত।
প্রশ্ন : সেক্সের সময় কী হয়?
উত্তর : এটা ছেলেদের ওপর নির্ভর করে। তবে মনে রাখতে হবে যে তোমাকে যা করতে বলা হবে তা তুমি বিনা প্রশ্নে করে যাবে। অনেক সময় হয়তো তোমার কাছে একটু উদ্ভট লাগতে পারে ব্যাপারগুলি, কিন্তু ঐটাই দস্তুর।
প্রশ্ন : কতখন সেক্স করতে হয়?
উত্তর : এটা একেবারেই প্রাকৃতিক ব্যাপার, কাজেই লজ্জা পাওয়ার কিছু নেই। যতখন হওয়ার হবে। সেক্সের পর সবসময় ছেলেদের একটা প্রবণতা হচ্ছে তোমাকে ছেড়ে বন্ধুদের সাথে আড্ডায় বেরিয়ে পড়ার, কিছু ব্যক্তিগত টুকটাক শেয়ার করার জন্য। ঘাবড়ানোর কিছু নেই। তুমি ততক্ষণে ওর ঘরদোর গুছিয়ে রাখতে পারো, জামাকাপড় ধুয়ে দিতে পারো, কিংবা ওর জন্য দামী কোন কিছু কিনতে বেরিয়ে পড়তে পারো। আবার সময় হলেই ও তোমার কাছে ফিরে আসবে।
প্রশ্ন : "পররাগ" কী?
উত্তর : সেক্সের পর এটা করতে হয়। সাধারণত ছেলেদের কিছু সময় লাগে আবার শক্তি ও জোশ ফিরে আসতে। এই ফাঁকে তুমি পররাগ করতে পারো। পররাগের মধ্যে পড়ে, ওর সিগারেট ধরিয়ে দেয়া, কিংবা ভালোমন্দ কোন নাস্তা তৈরি করে দেয়া, অথবা বেচারাকে একটু ঘুমাতে দেয়া, অথবা ওর জন্য দামি কিছু কিনতে বেরিয়ে পড়া।
প্রশ্ন : পুরুষাঙ্গের আকার কি আসলেই গুরুত্বপূর্ণ?
উত্তর : অবশ্যই। অনেকে বলতে চায় যে পরিমাণ নয়, মানই সবকিছু, কিন্তু গবেষণায় দেখা গেছে যে ব্যাপারটা ঠিক উল্টো। পরিমাণ অবশ্যই গুরুত্বপূর্ণ। ছেলেদের উত্থিত অঙ্গের গড় দৈর্ঘ্য ৩" এর কাছাকাছি। এর চেয়ে বড় কিছু অত্যন্ত দুর্লভ, এবং তোমার প্রেমিকের লিঙ্গ যদি ৫"-৬" হয়, তাহলে তোমার উচিত হবে ঈশ্বরের কাছে হাত তুলে ধন্যবাদ জানানো, এবং তার কথা অক্ষরে অক্ষরে পালন করা, তাকে খুশি রাখা। তুমি তার জামাকাপড় ধুয়ে দিয়ে, ঘরদোর গুছিয়ে দিয়ে, বা ওর জন্য দামি কোন উপহার কিনে খুশি রাখার চেষ্টা করতে পারো।
প্রশ্ন : আচ্ছা, মেয়েদের অর্গাজম ব্যাপারটা কী?
উত্তর : মেয়েদের অর্গাজম? এটা আবার কী? আরে ধুর, এগুলি সব বানানো গল্প।
Subscribe to:
Post Comments (Atom)
তোমার পাজামাটা খোলো
ReplyDeleteএক খামার মালিক শখ করে একটা জেব্রা কিনে এনেছে আফ্রিকা থেকে।
এক ভোরে জেব্রাটা বেরিয়ে এলো তার আস্তাবল থেকে। খামারের ভেতরে ঘুরতে লাগলো সে, আর ভাবতে লাগলো, এখানে তার কাজ কী হতে পারে।
প্রথমে তার দেখা হলো একটা মুরগির সাথে। 'সুপ্রভাত।' বললো জেব্রা। 'তুমি এখানে কী করো?'
মুরগি জবাব দিলো, 'সুপ্রভাত। আমি আমাদের মালিকের খাবারের জন্যে ডিম পাড়ি।'
এরপর তার দেখা হলো একটা গরুর সাথে। 'সুপ্রভাত।' বললো জেব্রা। 'তুমি এখানে কী করো?'
গরু জবাব দিলো, 'সুপ্রভাত। আমি আমাদের মালিকের খাবারের জন্যে দুধ দিই।'
তার দেখা হলো একটা শুয়োরের সাথে। 'সুপ্রভাত।' বললো জেব্রা। 'তুমি এখানে কী করো?'
শুয়োর ঘোঁতঘোঁত করে জবাব দিলো, 'সুপ্রভাত। মালিক আমাকে মেরে আমার মাংস খায়।'
জেব্রা কিছুটা ঘাবড়ে গিয়ে সামনে এগোলো।
এবার তার দেখা হলো একটা ষাঁড়ের। 'সুপ্রভাত।' বললো জেব্রা। 'তুমি এখানে কী করো?'
ষাঁড় জেব্রাকে আপাদমস্তক দেখে মুচকি হেসে জবাব দিলো, 'সুপ্রভাত। তুমি তোমার পাজামাটা খোলো, আমি তোমাকে দেখাচ্ছি আমি এখানে কী করি।'