tag:blogger.com,1999:blog-7152795257010707002024-03-13T21:47:42.977-07:00Bangla-Adult-JokesBloggerhttp://www.blogger.com/profile/10831250250174395002noreply@blogger.comBlogger50125tag:blogger.com,1999:blog-715279525701070700.post-13318291886154663622009-08-05T02:43:00.001-07:002009-08-05T02:43:22.978-07:00বেজন্মাই যথেষ্ঠ।’<span style="font-size:130%;"> এক পুলিশ ছুটিতে বেড়াতে গেছে দূরে এক পল্লী গাঁয়ে।<br /><br />সেখানে কয়েকদিন কাটানোর পরই স্থানীয় স্কুলমাস্টারের মেয়ের প্রেমে পড়ে গেলো সে। তাদের প্রেম বেশ ঘন হয়ে উঠেছে, এমন সময় তার ছুটি শেষ হয়ে গেলো, শহরে ফিরে এলো সে।<br /><br />কিন্তু মাসকয়েক পর আবার এক ছুটিতে সেই গাঁয়ে ফিরে গেলো পুলিশ। প্রেমিকার খোঁজ নিতে গিয়ে দেখলো, সে প্রেগন্যান্ট। প্রেমিকা জানালো, এ তারই ঔরসজাত শিশু।<br /><br />আনন্দিত হয়ে পুলিশ বললো, ‘তুমি আমাকে টেলিগ্রাম করলে না কেন? আমি সাথে সাথে এসে তোমাকে বিয়ে করে ফেলতাম!’<br /><br />প্রেমিকা মাথা নাড়লো। ‘উঁহু। বাবা রাজি হলো না। বললো, পরিবারে একটা বেজন্মাই যথেষ্ঠ।’ </span>Bloggerhttp://www.blogger.com/profile/10831250250174395002noreply@blogger.com1tag:blogger.com,1999:blog-715279525701070700.post-65777437688602659802009-08-05T02:42:00.001-07:002009-08-05T02:42:42.426-07:00ইন্টারকম থেকে হাতটা সরায়<span style="font-size:130%;"> প্রথম দিন ডেট সেরে বান্ধবীকে রাতের বেলা বাড়ি পৌঁছে দিতে এসেছে বাবু। দরজার পাশে দেয়ালে ভর দিয়ে দাঁড়িয়ে বললো সে, ‘সোনা, একটা চুমো খেতে দাও আমাকে।’<br /><br />‘কী? তুমি পাগল হলে? এখানে দাঁড়িয়ে না না না!’<br /><br />‘আরে কেউ দেখবে না। এসো, একটা চুমো।’<br /><br />‘না না, খুব ঝামেলা হবে কেউ দেখে ফেললে।’<br /><br />‘আরে জলদি করে খাবো, কে দেখবে?’<br /><br />‘না না, কক্ষণো এভাবে আমি চুমো খেতে পারবো না।’<br /><br />‘আরে এসো তো, আমি জানি তুমিও চাইছো --- খামোকা এমন করে না লক্ষ্মী!’<br /><br />এমন সময় দরজা খুলে গেলো, বান্ধবীর ছোট বোন ঘুম ঘুম চোখে দাঁড়িয়ে। চোখ ডলতে ডলতে সে বললো, ‘আপু, বাবা বলেছে, হয় তুমি চুমো খাও, নয়তো আমি চুমো খাই, নয়তো বাবা নিজেই নিচে নেমে এসে লোকটাকে চুমো খাবে --- কিন্তু তোমার বন্ধু যাতে আল্লার ওয়াস্তে ইন্টারকম থেকে হাতটা সরায়।’ </span>Bloggerhttp://www.blogger.com/profile/10831250250174395002noreply@blogger.com1tag:blogger.com,1999:blog-715279525701070700.post-35493621442424896072009-08-05T02:40:00.000-07:002009-08-05T02:42:04.698-07:00কাটা পড়েছে।<span style="font-size:130%;"> স্বৈরশাসক ভিলেজবাডি একবার ছুটিতে যাবেন থাইল্যান্ডে ফূর্তি করতে। কিন্তু তাঁর বেগম ফার্স্ট লেডি ইলুমিনুকে একা রেখে যেতে ভরসা পাচ্ছিলেন না। শেষে তিনি এক ফন্দি আঁটলেন, একটা ছোট্ট গিলোটিন ফিট করে গেলেন ইলুমিনুর ওখানে। তাঁর অবর্তমানে কোন হতভাগা সেখানে প্রবেশের অপচেষ্টা করলেই কচুকাটা।<br /><br />থাইল্যান্ডের সৈকতে হপ্তাখানেক ফূর্তি সেরে দেশে ফিরলেন ভিলেজবাডি। এয়ারপোর্টে তাৎকে স্বাগত জানাতে হাজির মন্ত্রীসভার সব সদস্য।<br /><br />ভিলেজবাডি প্লেন থেকে নেমেই হুকুম ঝাড়লেন, "প্যান্ট খোলো। সবাই। এখুনি।"<br /><br />সবাই ভয়ে ভয়ে প্যান্ট খুললো। সবার প্রত্যঙ্গ কাটা পড়েছে, শুধু উপরাষ্ট্রপতি হানিমিল্ক বাদে।<br /><br />ভিলেজবাডি খুব একচোট বকাবকি করলেন সবাইকে। "নালায়েক! নমকহারাম!"<br /><br />সবাই মাথা নিচু করে রইলো।<br /><br />ভিলেজবাডি হানিমিল্ককে জড়িয়ে ধরলেন। "বন্ধু! তুমিই আমার একমাত্র বন্ধু। বাকি সব শুয়োর। বলো বন্ধু, কিছু বলো!"<br /><br />হানিমিল্ক জড়িয়ে জড়িয়ে কী যেন বললেন, বোঝা গেলো না। ভিলেজবাডি এবার হানিমিল্কের মুখ খুলে দেখলেন, তার জিভ কাটা পড়েছে। </span>Bloggerhttp://www.blogger.com/profile/10831250250174395002noreply@blogger.com1tag:blogger.com,1999:blog-715279525701070700.post-3321395724344231952009-08-05T02:38:00.000-07:002009-08-05T02:40:01.443-07:00ওরা ওসব কিছু করছে<span style="font-size:130%;"> মিস্টার অ্যান্ড মিসেস রবিনসন ক্রুসো জাহাজডুবি হয়ে কয়েক বছর ধরে একটা দ্বীপে আটকা পড়ে আছে।<br /><br />একদিন ভোরে তারা দেখতে পেলো, সৈকতে এক সুদর্শন যুবক অজ্ঞান হয়ে পড়ে আছে, গায়ে নাবিকের পোশাক। সুস্থ হয়ে উঠে যুবক জানালো, তারও জাহাজডুবি হয়েছে। ওদিকে মিসেস ক্রুসো প্রথম দর্শনেই এই যুবকের প্রেমে পড়ে গেছে। কয়েকদিন পর সুযোগ বুঝে ঐ যুবককে প্রেম নিবেদন করলো সে।<br /><br />কিন্তু রবিনসন আশেপাশে যতক্ষণ আছে, কোন কিছু করবার সুযোগ তাদের নেই। নাবিক যুবক রবিনসনকে পরামর্শ দিলো, সৈকতে একটা ওয়াচ টাওয়ার তৈরি করা হোক। সে আর ক্রুসো ওতে চড়ে পাহারা দেবে, জাহাজ দেখতে পেলে পতাকা দিয়ে সংকেত দেবে। ক্রুসোর বেশ মনে ধরলো বুদ্ধিটা। বাঁশ দিয়ে একটা উঁচু ওয়াচ টাওয়ার তৈরি করলো তারা।<br /><br />পরদিন প্রথমে পাহারা দেয়ার পালা নাবিকের। সে টাওয়ারে চড়লো, নিচে ক্রুসো আর তার বউ গেরস্থালি কাজ করতে লাগলো। কিছুক্ষণ পরই যুবক চেঁচিয়ে উঠলো, 'ছি, ক্রুসো ভাই! দিনে দুপুরেই ভাবীর ওপর এভাবে চড়াও হয়েছেন। ছি ছি ছি।' ক্রুসো নারকেল কুড়োচ্ছিলো, সে বিব্রত হয়ে ওপরে তাকিয়ে বললো, 'কী যে বলো, আমি কোথায়, আর ও কোথায়!'<br /><br />যুবক চোখ কচলে বললো, 'ওহহো, দুঃখিত, আমার যেন মনে হলো ... সরি ভাই।' কিন্তু ঘন্টাখানেক পর আবার চেঁচিয়ে উঠলো সে, 'না, এবার আর কোন ভুল নেই। কী ভাই, একটু অন্ধকার হতে দিন না! এভাবে জঙলিদের মতো সক্কলের সামনে ... ছি ছি ছি।'<br /><br />ক্রুসো আগুন ধরাচ্ছিলো, সে চটেমটে বললো, 'চোখের মাথা খেয়েছো নাকি ছোকরা, কী দেখতে কী দেখছো!'<br /><br />যুবক খানিকক্ষণ চেয়ে থেকে মাথা নেড়ে লজ্জিতভাবে হাসলো। 'ইয়ে, দুঃখিত, কিন্তু মনে হলো পষ্ট দেখলাম ...।'<br /><br />কিছুক্ষণ বাদে যুবকের পাহারা দেয়ার পালা শেষ হলো, এবার ক্রুসো চড়লো টাওয়ারে। কিছুক্ষণ টাওয়ারে পায়চারি করে ক্রুসোর চোখ পড়লো নিচে। সে খানিকক্ষণ চেয়ে থেকে আপনমনে বললো, 'আরে, কী তামশা, ওপর থেকে দেখলে তো মনে হয়, সত্যি সত্যি নিচে ওরা ওসব কিছু করছে!' </span>Bloggerhttp://www.blogger.com/profile/10831250250174395002noreply@blogger.com0tag:blogger.com,1999:blog-715279525701070700.post-49288449931480413812009-08-05T02:37:00.000-07:002009-08-05T02:38:24.261-07:00আমি একজন ললিপপ বিক্রেতা<span style="font-size:130%;"> আরব মুল্লুকে বেড়াতে গেছে তিন ট্যুরিস্ট।<br /><br />মরুভূমিতে পথ হারিয়ে দিন তিনেক ঘোরাঘুরি পর একদিন এক মরূদ্যানের সামনে হাজির হলো তারা। সেখানে শুধু মেয়ে আর মেয়ে, সবাই স্বল্পবসনা এবং সুন্দরী। কিন্তু কিছুক্ষণের মধ্যেই গোবদাগাবদা চেহারার কয়েকজন মহিলা এসে তাদের গ্রেপ্তার করে নিয়ে গেলো আলিশান এক প্রাসাদের ভেতর। সেখানে জোব্বাপরা এক আরব শেখ বসে গড়গড়ায় তামাক খাচ্ছে, তাকে ঘিরে আছে অপরূপ সুন্দরী কিছু যুবতী।<br /><br />গড়গড়া নামিয়ে শেখ বললো, 'আমি শেখ অমুক। এটা আমার মুল্লুক, এখানে যারা ভুল করে ঢুকে পড়ে, তাদের আমি কঠিন শাস্তি দিই।' প্রথমজনকে জিজ্ঞেস করলো সে, 'বলো, কী করো তুমি?'<br /><br />প্রথম ট্যুরিস্ট জবাব দিলো, 'আমি একজন পুলিশ।'<br /><br />শেখ হাততালি দিলো। দুই রূপসী সামনে এসে দাঁড়ালো। শেখ হুকুম করলো, 'যাও, এর যন্ত্রটাকে গুলি করে ঝাঁঝরা করে দাও।' তারপর দ্বিতীয়জনকে জিজ্ঞেস করলো সে, 'বলো, তুমি কী করো?'<br /><br />দ্বিতীয় ট্যুরিস্ট জবাব দিলো, 'আমি একজন দমকলকর্মী।'<br /><br />শেখ হাততালি দিলো। আরো দুই রূপসী সামনে এসে দাঁড়ালো। শেখ হুকুম করলো, 'যাও, এর যন্ত্রটাকে পুড়িয়ে ছাই করে দাও।' তারপর শেষজনকে জিজ্ঞেস করলো সে, 'বলো, কী করো তুমি?'<br /><br />শেষ ট্যুরিস্ট দাঁত বের করে জবাব দিলো, 'আমি একজন ললিপপ বিক্রেতা।' </span>Bloggerhttp://www.blogger.com/profile/10831250250174395002noreply@blogger.com1tag:blogger.com,1999:blog-715279525701070700.post-48896833330953589992009-08-05T02:36:00.000-07:002009-08-05T02:37:24.084-07:00সাংঘাতিক ব্যথা করছে।'<span style="font-size:130%;"> গলফ খেলতে গেছে টিনা।<br /><br />সাঁই করে ব্যাট চালালো সে। তারপর দেখতে পেলো, তার টার্গেটের কিছুটা দূরে এক লোক হঠাৎ কোমরের নিচটা চেপে ধরে শুয়ে পড়লো।<br /><br />'নিশ্চয়ই আমার বলটা ওর ওখানটায় গিয়ে লেগেছে!' আঁতকে উঠলো সে। তারপর ছুটে গেলো সেখানে।<br /><br />দেখা গেলো, লোকটা কোঁকাচ্ছে সমানে, কোমরের নিচটায় হাত চেপে রেখেছে সে।<br /><br />টিনা বললো, 'ভয় পাবেন না, আমি জানি কী করতে হবে। খুব ব্যথা করছে?'<br /><br />লোকটা কোনমতে বললো, 'হ্যাঁ।'<br /><br />টিনা তখন এগিয়ে গিয়ে, বেচারার প্যান্ট খুলে, মিনিট দশেক ম্যাসেজ করে দিলো। তারপর বললো, 'এখন কেমন বোধ করছেন?'<br /><br />লোকটা বললো, 'দারুণ, কিন্তু বুড়ো আঙুলটায় এসে বল লেগেছে তো, সাংঘাতিক ব্যথা করছে।' </span>Bloggerhttp://www.blogger.com/profile/10831250250174395002noreply@blogger.com1tag:blogger.com,1999:blog-715279525701070700.post-37251557093758807872009-08-05T02:34:00.000-07:002009-08-05T02:35:38.439-07:00খাচ্চর কোথাকার?<span style="font-size:130%;"> বলুন তো আমি কে?<br /><br /><br />আমি এমন একজন, যাকে দুই লিঙ্গের মানুষই উপভোগ করে থাকে।<br /><br />আমি ধরুন গিয়ে, ছয় থেকে আট ইঞ্চির মতো লম্বা, আমার একদিকে কিছু রোঁয়া আছে, অন্যদিকে আছে একটা ফুটো।<br /><br />সাধারণত আমি শুয়েই থাকি সারাদিন, কিন্তু যে কোন সময় আমি কাজের জন্যে দাঁড়িয়ে যেতে রাজি।<br /><br />আর কী কাজ রে ভাই! একটা ভেজা ভেজা জায়গায় আমাকে বারবার যেতে আর আসতে হয়। কাজ শেষ হলে সাদা, আঠালো কিছু পদার্থ পেছনে ফেলে রেখে আমি আবার আগের জায়গায় ফিরে যাই। অবশ্য যাওয়ার আগে আমাকে পরিষ্কার করা হয়।<br /><br />বলতে পারলেন না তো? আরে, আমি তো আপনার ...<br /><br />...<br /><br />... টুথব্রাশ! কী ভাবছিলেন আপনি আমাকে, খাচ্চর কোথাকার? </span>Bloggerhttp://www.blogger.com/profile/10831250250174395002noreply@blogger.com2tag:blogger.com,1999:blog-715279525701070700.post-33025087197987648862009-08-05T02:33:00.002-07:002009-08-05T02:34:44.051-07:00আমাদের চিন্তা করার কিছু নেই<span style="font-size:130%;"> ক্লাস টু-তে এক পিচ্চি মেয়ে উঠে দাঁড়িয়ে বলছে, 'টিচার টিচার, আমার আম্মু কি প্রেগন্যান্ট হতে পারবে?'<br /><br />টিচার বললেন, 'তোমার আম্মুর বয়স কত সোনা?'<br /><br />পিচ্চি বললো, 'চল্লিশ।'<br /><br />টিচার বললেন, 'হ্যাঁ, তোমার আম্মু প্রেগন্যান্ট হতে পারবেন।'<br /><br />পিচ্চি এবার বললো, 'আমার আপু কি প্রেগন্যান্ট হতে পারবে?'<br /><br />টিচার বললেন, 'তোমার আপুর বয়স কত সোনা?'<br /><br />পিচ্চি বললো, 'আঠারো।'<br /><br />টিচার বললেন, 'হ্যাঁ, তোমার আপু প্রেগন্যান্ট হতে পারবে।'<br /><br />পিচ্চি এবার বললো, 'আমি কি প্রেগন্যান্ট হতে পারবো?'<br /><br />টিচার হেসে বললেন, 'তোমার বয়স কত সোনা?'<br /><br />পিচ্চি বললো, 'আট।'<br /><br />টিচার বললেন, 'না সোনা, তুমি প্রেগন্যান্ট হতে পারবে না।'<br /><br />এ কথা শোনার পর পেছন থেকে ছোট্ট বাবু পিচ্চিকে খোঁচা দিয়ে বললো, 'শুনলে তো? আমি তো তখনই বলেছি, আমাদের চিন্তা করার কিছু নেই।' </span>Bloggerhttp://www.blogger.com/profile/10831250250174395002noreply@blogger.com0tag:blogger.com,1999:blog-715279525701070700.post-54861972899058411182009-08-05T02:33:00.001-07:002009-08-05T02:33:49.977-07:00তোমার পাজামাটা খোলো<span style="font-size:130%;"> এক খামার মালিক শখ করে একটা জেব্রা কিনে এনেছে আফ্রিকা থেকে।<br /><br />এক ভোরে জেব্রাটা বেরিয়ে এলো তার আস্তাবল থেকে। খামারের ভেতরে ঘুরতে লাগলো সে, আর ভাবতে লাগলো, এখানে তার কাজ কী হতে পারে।<br /><br />প্রথমে তার দেখা হলো একটা মুরগির সাথে। 'সুপ্রভাত।' বললো জেব্রা। 'তুমি এখানে কী করো?'<br /><br />মুরগি জবাব দিলো, 'সুপ্রভাত। আমি আমাদের মালিকের খাবারের জন্যে ডিম পাড়ি।'<br /><br />এরপর তার দেখা হলো একটা গরুর সাথে। 'সুপ্রভাত।' বললো জেব্রা। 'তুমি এখানে কী করো?'<br /><br />গরু জবাব দিলো, 'সুপ্রভাত। আমি আমাদের মালিকের খাবারের জন্যে দুধ দিই।'<br /><br />তার দেখা হলো একটা শুয়োরের সাথে। 'সুপ্রভাত।' বললো জেব্রা। 'তুমি এখানে কী করো?'<br /><br />শুয়োর ঘোঁতঘোঁত করে জবাব দিলো, 'সুপ্রভাত। মালিক আমাকে মেরে আমার মাংস খায়।'<br /><br />জেব্রা কিছুটা ঘাবড়ে গিয়ে সামনে এগোলো।<br /><br />এবার তার দেখা হলো একটা ষাঁড়ের। 'সুপ্রভাত।' বললো জেব্রা। 'তুমি এখানে কী করো?'<br /><br />ষাঁড় জেব্রাকে আপাদমস্তক দেখে মুচকি হেসে জবাব দিলো, 'সুপ্রভাত। তুমি তোমার পাজামাটা খোলো, আমি তোমাকে দেখাচ্ছি আমি এখানে কী করি।' </span>Bloggerhttp://www.blogger.com/profile/10831250250174395002noreply@blogger.com2tag:blogger.com,1999:blog-715279525701070700.post-77642228755494855422009-08-05T02:31:00.001-07:002009-08-05T02:32:02.502-07:00লেসবিয়ান।<table class="normalrow" width="100%" align="center" border="0"><tbody><tr> <td class="bangla" style="padding-left: 30px;" align="left"><span style="font-size:130%;"> একটা বারে এক বুড়ো কাউবয় বসে আছে, পুরো কাউবয় সাজে। এক তরুণী এসে তার পাশে বসলো।<br /><br />'তুমি কী সত্যিই একজন কাউবয়?' জিজ্ঞেস করলো সে।<br /><br />কাউবয় বললো, 'আসলে, আমি আমার সারাজীবন কাটিয়েছি খামারে। গরু পেলে বড় করেছি, বুনো ঘোড়া পোষ মানিয়েছি, ভাঙা বেড়া সারিয়েছি ... মনে হয় আমি একজন কাউবয়।' একটু থেমে জিজ্ঞেস করলো সে, 'তা, তুমি কী করো?'<br /><br />তরুণী উত্তর দিলো, 'আমি একজন লেসবিয়ান। সারাদিন আমি মেয়েদের চিন্তা করি। ঘুম থেকে উঠেই আমি মেয়েদের নিয়ে ভাবি। আমি যখন খাই, টিভি দেখি, ব্যায়াম করি, তখনও আমি মেয়েদের কথা ভাবি।' এ কথা বলে মেয়েটা ড্রিঙ্ক শেষ করে উঠে চলে গেলো।<br /><br />একটু পর আরেকটা মেয়ে এসে বসলো কাউবয়ের পাশে।<br /><br />'হাই, তুমি কি সত্যিই একজন কাউবয়?' জিজ্ঞেস করলো মেয়েটা।<br /><br />কাউবয় বিষণ্ন মুখে বললো, 'আমি তো সারাটা জীবন তা-ই জানতাম, কিন্তু একটু আগে টের পেয়েছি, আমি আসলে একজন লেসবিয়ান।' </span> </td> </tr> <tr> <td align="center"><span style="font-size:130%;"><br /></span></td></tr></tbody></table>Bloggerhttp://www.blogger.com/profile/10831250250174395002noreply@blogger.com2tag:blogger.com,1999:blog-715279525701070700.post-1565432829744618012009-08-05T02:29:00.000-07:002009-08-05T02:31:11.549-07:00সেটা হচ্ছে আমার মুখ<span style="font-size:130%;"> এক শহরের ইমাম, পাদ্রী, আর রাবাই একবার বেরিয়েছে ঘুরতে।<br /><br />ঘুরতে ঘুরতে তারা তিনজন শহরের পাশে একটা অপূর্ব নির্জন লেকের সামনে হাজির হলো। যেহেতু ধারেকাছে কেউ নেই, কিছুক্ষণ আলাপ করে তারা সিদ্ধান্তে এলো, তারা কাপড়চোপড় খুলে পানিতে নামবে।<br /><br />যে-ই ভাবা সেই কাজ, একটা ঝোপের আড়ালে কাপড় খুলে রেখে তিনজনই পানিতে ঝাঁপিয়ে পড়লো।<br /><br />ঘন্টাখানেক পানিতে হুটোপুটি করে, এই মুক্তির স্বাদ উপভোগ করে তিন ধর্মযাজক আবার তীরে উঠে এলো। তারা ঝোপের দিকে এগোতে যাবে, এমন সময় শহরের একদল নারীপুরুষ সেখানে এসে হাজির। কী করা উচিত, বুঝতে না পেরে ইমাম আর পাদ্রী তাদের নাভির নিচটা দুহাতে ঢেকে ফেললেন, আর রাবাই ঢাকলেন তার মুখ। তারপর তিনজনই ভোঁ দৌড় দিলেন ঝোপের আড়ালে।<br /><br />লোকজন চলে যাওয়ার পর পাদ্রী আর ইমাম রাবাইকে জিজ্ঞেস করলেন, কেন তিনি তাঁদের মতো লজ্জাস্থান না ঢেকে মুখ ঢেকে ফেলেছিলেন।<br /><br />রাবাই নির্বিকার মুখে বললেন, 'আপনাদের জমায়েতে কী হয়, আমি বলতে পারবো না, কিন্তু আমার জমায়েতের লোক আমাকে যা দেখে চিনে ফেলবে, সেটা হচ্ছে আমার মুখ।' </span>Bloggerhttp://www.blogger.com/profile/10831250250174395002noreply@blogger.com1tag:blogger.com,1999:blog-715279525701070700.post-48721788941896105002009-08-05T02:28:00.000-07:002009-08-05T02:29:47.894-07:00প্রশ্ন - উত্তর<span style="font-size:130%;"> প্রশ্ন : কিভাবে বুঝবো, আমি সেক্সের জন্য প্রস্তুত কি না?<br /><br />উত্তর : তোমার বয়ফ্রেন্ডকে জিজ্ঞেস করে দ্যাখো। এ ব্যাপারে ছেলেরা বেশ বুঝদার। ও-ই জানবে তুমি প্রস্তুত কি না।<br /><br /><br />প্রশ্ন : প্রথম ডেট এ গিয়েই কি সেক্স করা উচিত?<br /><br />উত্তর : অবশ্যই উচিত। কেন নয়? পারলে তার আগেই করা উচিত।<br /><br /><br />প্রশ্ন : সেক্সের সময় কী হয়?<br /><br />উত্তর : এটা ছেলেদের ওপর নির্ভর করে। তবে মনে রাখতে হবে যে তোমাকে যা করতে বলা হবে তা তুমি বিনা প্রশ্নে করে যাবে। অনেক সময় হয়তো তোমার কাছে একটু উদ্ভট লাগতে পারে ব্যাপারগুলি, কিন্তু ঐটাই দস্তুর।<br /><br /><br />প্রশ্ন : কতখন সেক্স করতে হয়?<br /><br />উত্তর : এটা একেবারেই প্রাকৃতিক ব্যাপার, কাজেই লজ্জা পাওয়ার কিছু নেই। যতখন হওয়ার হবে। সেক্সের পর সবসময় ছেলেদের একটা প্রবণতা হচ্ছে তোমাকে ছেড়ে বন্ধুদের সাথে আড্ডায় বেরিয়ে পড়ার, কিছু ব্যক্তিগত টুকটাক শেয়ার করার জন্য। ঘাবড়ানোর কিছু নেই। তুমি ততক্ষণে ওর ঘরদোর গুছিয়ে রাখতে পারো, জামাকাপড় ধুয়ে দিতে পারো, কিংবা ওর জন্য দামী কোন কিছু কিনতে বেরিয়ে পড়তে পারো। আবার সময় হলেই ও তোমার কাছে ফিরে আসবে।<br /><br /><br />প্রশ্ন : "পররাগ" কী?<br /><br />উত্তর : সেক্সের পর এটা করতে হয়। সাধারণত ছেলেদের কিছু সময় লাগে আবার শক্তি ও জোশ ফিরে আসতে। এই ফাঁকে তুমি পররাগ করতে পারো। পররাগের মধ্যে পড়ে, ওর সিগারেট ধরিয়ে দেয়া, কিংবা ভালোমন্দ কোন নাস্তা তৈরি করে দেয়া, অথবা বেচারাকে একটু ঘুমাতে দেয়া, অথবা ওর জন্য দামি কিছু কিনতে বেরিয়ে পড়া।<br /><br /><br />প্রশ্ন : পুরুষাঙ্গের আকার কি আসলেই গুরুত্বপূর্ণ?<br /><br />উত্তর : অবশ্যই। অনেকে বলতে চায় যে পরিমাণ নয়, মানই সবকিছু, কিন্তু গবেষণায় দেখা গেছে যে ব্যাপারটা ঠিক উল্টো। পরিমাণ অবশ্যই গুরুত্বপূর্ণ। ছেলেদের উত্থিত অঙ্গের গড় দৈর্ঘ্য ৩" এর কাছাকাছি। এর চেয়ে বড় কিছু অত্যন্ত দুর্লভ, এবং তোমার প্রেমিকের লিঙ্গ যদি ৫"-৬" হয়, তাহলে তোমার উচিত হবে ঈশ্বরের কাছে হাত তুলে ধন্যবাদ জানানো, এবং তার কথা অক্ষরে অক্ষরে পালন করা, তাকে খুশি রাখা। তুমি তার জামাকাপড় ধুয়ে দিয়ে, ঘরদোর গুছিয়ে দিয়ে, বা ওর জন্য দামি কোন উপহার কিনে খুশি রাখার চেষ্টা করতে পারো।<br /><br /><br />প্রশ্ন : আচ্ছা, মেয়েদের অর্গাজম ব্যাপারটা কী?<br /><br />উত্তর : মেয়েদের অর্গাজম? এটা আবার কী? আরে ধুর, এগুলি সব বানানো গল্প। </span>Bloggerhttp://www.blogger.com/profile/10831250250174395002noreply@blogger.com1tag:blogger.com,1999:blog-715279525701070700.post-64008524387930301382009-08-05T02:27:00.000-07:002009-08-05T02:28:43.387-07:00কী দিয়ে দরজায় নক করছি<table class="normalrow" width="100%" align="center" border="0"><tbody><tr> <td class="bangla" style="padding-left: 30px;" align="left"><span style="font-size:130%;"> নিজের ইচ্ছেশক্তি পরীক্ষার জন্যে এক ভদ্রলোক ঠিক করলেন, তিনমাস তিনি স্ত্রীর সাথে মিলিত হওয়া থেকে বিরত থাকবেন। এ ব্যাপারে তাঁর স্ত্রীর তেমন আগ্রহ না থাকলেও ভদ্রলোকের প্রস্তাবে রাজি হলেন তিনি।<br /><br />প্রথম কয়েক হপ্তা তেমন একটা সমস্যা হয়নি। দ্বিতীয় মাস থেকে শুরু হলো সমস্যা। ভদ্রমহিলা তখন বোরখা পরে আর রসুন চিবিয়ে ঘুমুতে গেলেন। বহুকষ্টে দ্বিতীয় মাস কাটানোর পর তৃতীয় মাস থেকে সত্যিই খুব কষ্ট হতে লাগলো। মহিলা বাধ্য হলেন ভদ্রলোককে ড্রয়িংরূমের সোফায় ঘুমুতে পাঠানোর জন্যে, আর রাতে নিজের ঘরের দরজায় খিল এঁটে রাখতে হলো তাঁকে।<br /><br />এমনি করে তিনমাস শেষ হলো। একদিন ভোরে শোবার ঘরের দরজায় টোকা পড়লো। ঠক ঠক ঠক।<br /><br />‘বলো তো আমি কে?’ ওপাশ থেকে ভদ্রলোকের গলা ভেসে এলো।<br /><br />‘আমি জানি তুমি কে!’ উৎফুল্ল গলায় বললেন মহিলা।<br /><br />‘বলো তো আমি কী চাই?’<br /><br />‘আমি জানি তুমি কী চাও!’<br /><br />‘বলো তো আমি কী দিয়ে দরজায় নক করছি?’ </span> </td> </tr> <tr> <td align="center"><span style="font-size:130%;"><br /></span></td></tr></tbody></table>Bloggerhttp://www.blogger.com/profile/10831250250174395002noreply@blogger.com2tag:blogger.com,1999:blog-715279525701070700.post-37034961331310127282009-08-05T02:26:00.000-07:002009-08-05T02:27:49.272-07:00আমার প্রতিদান পাওয়া<span style="font-size:130%;"> একটা অ্যাক্সিডেন্টে ভয়ানকভাবে পুড়ে গেছেন এক সুন্দরী মহিলা। সারা শরীর ক্ষতিগ্রস্থ হয়েছে তাঁর, কিন্তু সবচে বাজে অবস্থা মুখের। ডাক্তার মহিলার স্বামীকে জানালেন, কসমেটিক সার্জারি করতে হবে। অন্য কোথাও থেকে চামড়া এনে মহিলার মুখে বসাতে হবে। মহিলার নিজের শরীরের চামড়া এ অবস্থায় সরানো সম্ভব নয়, সমস্যা হতে পারে।<br /><br />স্বামী ভদ্রলোক তখন তাঁর শরীর থেকে চামড়া নেয়ার প্রস্তাব দিলেন। ডাক্তার রাজি হলেন, এবং ভদ্রলোকের নিতম্ব থেকে চামড়া তুলে ভদ্রমহিলার মুখে বসালেন। অবশ্য এই দম্পতি ডাক্তারকে অনুরোধ জানালেন গোটা ব্যাপারটা গোপন রাখার জন্যে।<br /><br />অপারেশন শেষে দেখা গেলো, মহিলাকে আরো সুন্দরী দেখাচ্ছে। আত্মীয়স্বজন তো তাঁকে দেখে অবাক, এতো চমৎকার অপারেশনের জন্যে ডাক্তারকে প্রচুর ধন্যবাদ জানিয়ে বাড়ি ফিরে এলেন সে দম্পতি।<br /><br />কিছুদিন পর নিরালায় মহিলা ধন্যবাদ জানালেন তাঁর স্বামীকে। ‘তুমি আমার জন্যে যা করলে, তা আমি জীবনে ভুলতে পারবো না গো, এর প্রতিদান আমি দিতে পারবো না।’ গদগদ হয়ে বললেন মহিলা।<br /><br />স্বামী তাঁকে একহাতে জড়িয়ে ধরে বললেন, ‘ও কিচ্ছু না, লক্ষীটি। আর তোমার প্রতিদান দিতেও হবে না। যতবার তোমার মা এসে তোমার গালে চুমো খায়, আমার প্রতিদান পাওয়া হয়ে যায়।’ </span>Bloggerhttp://www.blogger.com/profile/10831250250174395002noreply@blogger.com0tag:blogger.com,1999:blog-715279525701070700.post-60588172162130221032009-08-05T02:24:00.000-07:002009-08-05T02:26:27.032-07:00ভাবীর হাতের রান্না তো অপূর্ব!'<span style="font-size:130%;"> বাবুর অফিসের কাজে মন বসে না। তার গা ম্যাজম্যাজ করে, মেজাজটাও খারাপ হয়ে থাকে।<br /><br />বস একদিন ডাকলেন তাকে।<br /><br />'শোনো, এভাবে তো চলবে না। তোমাকে চাঙা হতে হবে। আমারও এরকম হতো আগে। তখন কী করতাম জানো? লাঞ্চ আওয়ারে বাড়ি চলে যেতাম। তোমার ভাবীর হাতের মজার রান্না খেয়ে, ঘন্টাখানেক তাকে চুটিয়ে আদর সোহাগ করতাম ... হে হে, বুঝতেই পারছো, কী বলতে চাইছি। এরপর থেকে আমি একদম চাঙা, কোন সমস্যা হয় না। তুমিও ওরকম একটা কিছু করে দেখো, ফল পাবে।'<br /><br />হপ্তাখানেক পর বস দেখলেন, অফিসে বাবুর কাজ চলছে দারুণ। টেলিফোন, ফ্যাক্স, কম্পিউটার নিয়ে দক্ষযজ্ঞ কান্ড একেবারে। বস হাসলেন, 'কী মিয়া, পরামর্শ কাজে লাগলো?'<br /><br />বাবু উৎফুল্ল গলায় বললো, 'জ্বি স্যার, একেবারে হাতে হাতে। আর ভাবীর হাতের রান্না তো অপূর্ব!'</span>Bloggerhttp://www.blogger.com/profile/10831250250174395002noreply@blogger.com1tag:blogger.com,1999:blog-715279525701070700.post-10906223109694583372009-08-05T02:23:00.002-07:002009-08-05T02:24:49.445-07:00'ওগো, থামো, আর না<table class="normalrow" width="100%" align="center" border="0"><tbody><tr> <td class="bangla" style="padding-left: 30px;" align="left"><span style="font-size:130%;"> এক ফরাসী, এক ইতালীয় আর এক বাঙালি ট্রেনে বসে নিজেদের বিবাহিত জীবন নিয়ে গল্প করছে।<br /><br />ফরাসী বলছে, 'গত রাতে আমার বউকে চারবার আদরসোহাগ করেছি। সকালে সে আমাকে চমৎকার নাস্তা বানিয়ে খাইয়েছে, আর বলেছে, আমার মতো পুরুষ সে আগে কখনো দেখেনি।'<br /><br />ইতালীয় বলছে, 'গত রাতে আমার বউকে ছয়বার আদরসোহাগ করেছি। সকালে সে আমাকে চমৎকার নাস্তা বানিয়ে খাইয়েছে, আর বলেছে, আমার মতো পুরুষ সে আগে কখনো দেখেনি।'<br /><br />বাঙালি চুপ করে আছে দেখে ফরাসী তাকে প্রশ্ন করলো, 'তা তুমি গত রাতে তোমার বউকে ক'বার আদরসোহাগ করেছো?<br /><br />বাঙালি বললো, 'একবার।'<br /><br />ইতালীয় মুচকি হেসে বললো, 'তোমার বউ সকালে তোমাকে কী বললো?'<br /><br />'ওগো, থামো, আর না ...।' </span> </td> </tr> <tr> <td align="center"><span style="font-size:130%;"><br /></span></td></tr></tbody></table>Bloggerhttp://www.blogger.com/profile/10831250250174395002noreply@blogger.com0tag:blogger.com,1999:blog-715279525701070700.post-13977558880312952162009-08-05T02:23:00.001-07:002009-08-05T02:23:39.971-07:00'মৌমাছিরাও ওগুলোই করে।'<span style="font-size:130%;"> রাতে শোওয়ার আগে স্ত্রীর মনে পড়ল আজ বিকেলে ছেলেকে বারান্দায় দাঁড়িয়ে পাশের বাড়ির টুনির সঙ্গে কী যেন ফিসফিস করতে দেখেছেন।<br /><br />তিনি স্বামীকে ডেকে বললেন, 'হ্যা গো শুনছ, আমাদের ছেলে বড় হচ্ছে। তোমার কি মনে হয় না ওকে কিছু ব্যাপার বুঝিয়ে বলা উচিত? তুমি বরং আজকেই ওকে সেক্সের ব্যাপারে সবকিছু বুঝিয়ে বল। তবে একবারেই সব বলে দিও না যেন, ফুল কিংবা মৌমাছি থেকে শুরু কর।'<br /><br />অনিচ্ছা সত্ত্বেও স্বামী বিছানা ছেড়ে উঠে দাঁড়াল। ছেলেকে আড়ালে ডেকে নিয়ে গেল। 'হ্যা রে বাবু, তোর কি মনে আছে, গত হপ্তায় টুনির সঙ্গে তুই আর আমি কী করেছিলাম?'<br /><br />'হ্যাঁ বাবা।'<br /><br />'মৌমাছিরাও ওগুলোই করে।' </span>Bloggerhttp://www.blogger.com/profile/10831250250174395002noreply@blogger.com0tag:blogger.com,1999:blog-715279525701070700.post-7489165604359580692009-08-05T02:22:00.001-07:002009-08-05T02:22:58.373-07:00যত বেশি ঘষবেন, এটা ততই বাড়বে<span style="font-size:130%;"> ছোট্ট বাবুদের ক্লাসে ঢুকে মিস দেখলেন, বোর্ডে ক্ষুদে হরফে পুরুষদের বিশেষ প্রত্যঙ্গটির কথ্য নামটি লেখা।<br /><br />ভীষণ চটে গিয়ে চেঁচিয়ে উঠলেন তিনি, 'কে লিখেছে এটা?'<br /><br />কেউ উত্তর দিলো না। মিস তড়িঘড়ি করে সেটা ডাস্টার দিয়ে ঘষে মুছে ফেললেন।<br /><br />পরদিন আবার ক্লাসে একই কান্ড, এবার শব্দটি আরেকটু বড় হরফে লেখা। আবারও ক্ষেপলেন মিস, 'কে লিখেছে এটা?'<br /><br />কেউ উত্তর দিলো না। মিস আবার সেটা ডাস্টার দিয়ে ঘষে মুছে ফেললেন।<br /><br />পরদিন আবার ক্লাসে একই কান্ড, এবার শব্দটি আরো একটু বড় হরফে লেখা। মিস কিছু না বলে শুধু ডাস্টার ঘষে মুছে দিলেন লেখাটা।<br /><br />তার পরদিন আবারও একই কান্ড, এবার গোটা বোর্ড জুড়ে শব্দটি লেখা। মিস বহুকষ্টে মেজাজ ঠিক রেখে ডাস্টার ঘষে লেখাটা মুছলেন।<br /><br />তার পরদিন ক্লাসে এসে মিস দেখলেন, বোর্ডে লেখা: যত বেশি ঘষবেন, এটা ততই বাড়বে। </span>Bloggerhttp://www.blogger.com/profile/10831250250174395002noreply@blogger.com0tag:blogger.com,1999:blog-715279525701070700.post-81339823746329442162009-08-05T02:20:00.001-07:002009-08-05T02:20:53.562-07:00ফোন নাম্বার লিখে রাখলেন<span style="font-size:130%;"> ছোট্ট বাবুর ক্লাসে নতুন শিক্ষিকা মিস মিলি এসেছেন। তিনি প্রথমেই সকলের সঙ্গে পরিচিত হবেন। কাজেই বাচ্চাদের দিকে তাকিয়ে মিষ্টি করে বললেন, 'ছোট্ট সুজি, তোমার বাবা মা কী করেন?'<br /><br />'আমার বাবা একজন বিজ্ঞানী, আর মা একজন ডাক্তার।'<br /><br />মিষ্টি হেসে মিস মিলি বললেন, 'ছোট্ট টুনি, তোমার বাবা মা কী করেন?'<br /><br />'আমার বাবা একজন শিক্ষক, আর মা একজন উকিল।'<br /><br />'বাহ! ছোট্ট বাবু, তোমার বাবা মা কী করেন?'<br /><br />বাবু বলল, 'আমার বাবা মারা গেছেন, আর মা একজন পতিতা।'<br /><br />মিস মিলি রেগে আগুন হয়ে প্রিন্সিপালের কাছে পাঠালেন বাবুকে। মিনিট পাঁচেক পর ছোট্ট বাবু ফিরে এল।<br /><br />'তুমি প্রিন্সিপালকে বলেছ, তুমি আমার সঙ্গে কেমন আচরণ করেছ?'<br /><br />'জ্বি মিস।' বলল বাবু।<br /><br />'তিনি কী বললেন?'<br /><br />'বললেন, আমাদের সমাজে কোনও কাজই তুচ্ছ নয়। তারপর আমাকে একটা আপেল খেতে দিলেন, আর বাসার ফোন নাম্বার লিখে রাখলেন।' </span>Bloggerhttp://www.blogger.com/profile/10831250250174395002noreply@blogger.com0tag:blogger.com,1999:blog-715279525701070700.post-33400529085484789492009-08-05T02:18:00.000-07:002009-08-05T02:19:06.266-07:00আমিও যুদ্ধে যেতে চাই না<span style="font-size:130%;"> এক সৈন্য ছুটতে ছুটতে এসে হাজির এক নানের কাছে।<br />"সিস্টার, আমাকে খুঁজছে এক দুষ্ট পুলিশ। আমাকে বাঁচান!" বললো সে।<br /><br />"ঈশ্বর তোমার মঙ্গল করুন, বাছা! তা আমি কিভাবে তোমাকে সাহায্য করতে পারি?" খোনা গলায় বললেন নান।<br /><br />"আমি কি আপনার এই ঢোলা আলখাল্লার নিচে লুকাতে পারি?" জানতে চাইলো সৈন্য।<br /><br />"নিশ্চয়ই।" সায় দিলেন নান। সৈন্য হামাগুড়ি দিয়ে তাঁর আলখাল্লার নিচে ঢুকে পড়লো।<br /><br />খানিকক্ষণ বাদেই এক পুলিশ ছুটতে ছুটতে এসে হাজির।<br /><br />"সিস্টার, এদিক দিয়ে কোন সৈন্যকে যেতে দেখেছেন?"<br /><br />"হ্যাঁ বাছা। সে তো ওদিকে চলে গেলো ছুটতে ছুটতে।"<br /><br />পুলিশ ধন্যবাদ জানিয়ে নানের দেখানো দিকে ছুটতে ছুটতে চলে গেলো।<br /><br />আলখাল্লার নিচ থেকে বেরিয়ে সৈন্য বললো, "সিস্টার, আপনি আমাকে বাঁচালেন। আমি যুদ্ধে যেতে চাই না, কিন্তু ব্যাটারা আমাকে জোর করে পাঠাবেই!"<br /><br />নান বললেন, "ঠিক আছে বাছা, ঈশ্বর তোমার মঙ্গল করুন।"<br /><br />সৈন্য বললো, "ইয়ে, সিস্টার, একটা কথা আপনাকে বলা দরকার। আলখাল্লার নিচে বসে দেখলাম কি না। দারুণ একজোড়া ঊরু আপনার!"<br /><br />নান বললেন, "বাছা, আরেকটু ওপরে খেয়াল করলে দারুণ একজোড়া অন্ডকোষও দেখতে পেতে। আমিও যুদ্ধে যেতে চাই না ...।" </span>Bloggerhttp://www.blogger.com/profile/10831250250174395002noreply@blogger.com0tag:blogger.com,1999:blog-715279525701070700.post-34614209875424277872009-08-05T02:17:00.000-07:002009-08-05T02:18:17.963-07:00বিচি<span style="font-size:130%;"> এক লোকের তিনটি বিচি | সে এটা নিয়া খুবই চিন্তিত | লজ্জায় কাউকে বলতে পারছে না | উপায় না দেখে ডাক্তারের কাছে গেল |<br />লোক : লজ্জিত হয়ে ডাক্তারকে বলছে, ডাক্তার সাহেব আপনার আর আমার মিলে ৫ টি |<br /><br />ডাক্তার : কি বলেন বুঝতে পারছি না |<br /><br />লোক : আরে আপনার আর আমার মিলে ৫ টি |<br /><br /><br />ডাক্তার : কিছুই বুঝতে পারছি না | পরিস্কার করে বলুন |<br /><br />লোক : উপায় না দেখে বলল, আপনার আর আমার মিলে ৫ টি বিচি ||<br /><br />ডাক্তার : তাহলে কি আপনার ১ টি ??</span>Bloggerhttp://www.blogger.com/profile/10831250250174395002noreply@blogger.com0tag:blogger.com,1999:blog-715279525701070700.post-3547540124060387512009-08-05T02:15:00.001-07:002009-08-05T02:16:01.943-07:00ক্যালেনডার টাঙ্গাইবেন!!!<span style="font-size:130%;"> এক লোক ডাক্তার দেখাতে গেছে কারন তার ... দাড়ায় না | ডাক্তার শুনে বললেন, বিয়ে করছেন?<br />: না |<br />: প্রেমিকা আছে ?<br />: না |<br />: পরকীয়া করেন ?<br />: না |<br />: টানবাজার যান ?<br />: না |<br />: মাস্টারবেট করেন?<br />: না |<br /> ডাক্তার ক্ষেপে বললেন, " ওই মিয়া, তাহলে দাড়া করায়ে কি করবেন? ক্যালেনডার টাঙ্গাইবেন!!!" </span>Bloggerhttp://www.blogger.com/profile/10831250250174395002noreply@blogger.com1tag:blogger.com,1999:blog-715279525701070700.post-78901191245507700052009-08-05T02:13:00.000-07:002009-08-05T02:14:27.554-07:00কনডম<table class="normalrow" width="100%" align="center" border="0"><tbody><tr> <td class="bangla" style="padding-left: 30px;" align="left"><span style="font-size:130%;"> স্ত্রীঃ বল তো, সবচেয়ে ক্ষুদ্র ও ক্ষনস্থায়ী পোশাক কোনটি ?<br /><br />স্বামীঃ কনডম !! </span> </td> </tr> <tr> <td align="center"><span style="font-size:130%;"><br /></span></td></tr></tbody></table>Bloggerhttp://www.blogger.com/profile/10831250250174395002noreply@blogger.com1tag:blogger.com,1999:blog-715279525701070700.post-35335139377960425152009-08-05T02:12:00.000-07:002009-08-05T02:13:23.844-07:00আমার টাকাটা দিয়ে যাবেন<span style="font-size:130%;">স্বামী-স্ত্রী রতিক্রিয়ার সময়--<br /><br />স্ত্রীঃ আজ তোমার কেমন লাগছে গো?<br />স্বামীঃ দারুন লাগছে ডার্লিং | ইচ্ছে করছে তোমার ভিতর চিরদিনের জন্য ডুকে যাই |<br />বারান্দায় কাজের বুয়াঃ ডুকে যাওয়ার আগে আমার টাকাটা দিয়ে যাবেন |</span>Bloggerhttp://www.blogger.com/profile/10831250250174395002noreply@blogger.com0tag:blogger.com,1999:blog-715279525701070700.post-78346838187455603052009-08-05T02:11:00.002-07:002009-08-05T02:12:44.144-07:00ভিজিয়ে চেষ্টা করো<span style="font-size:130%;">বাসর রাত| আনাড়ি স্বামী অনেক চেষ্টা করেও লক্ষ্যে না যেতে পেরে খুব বিব্রত | লজ্জায় নিজের কথা বলতে পারছে না বউকে |<br />স্বামীঃ এই শুনছো, সুইয়ে সুতোটা পরিয়ে দেও না, আমার মোটেও অভ্যাস নেই |<br /><br />বউঃ সুতোর মাথাটে থুতুতে ভিজিয়ে নেও, দেখবে ঠিকই পারবে | </span>Bloggerhttp://www.blogger.com/profile/10831250250174395002noreply@blogger.com0